হাওয়াপাড়া, পাঠানটুলা, লন্ডনী রোড, সাগরদিঘীরপার, সুবিদবাজার, শিবগঞ্জ, মজরটিলা, তিলাগড়, কুয়ারপাড়া, মাচিমপুর, দক্ষিণ সুরমা রেলগেট, জিন্দাবাজার, ক্বিন ব্রিজ এলাকা, আম্বরখানা, বন্দরবাজার, লালদিঘীরপারসহ শহরের বিভিন্ন এলাকা knee থেকে waist উচ্চতার পানিতে তলিয়ে গেছে।
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও পানি ঢুকে পড়েছে, ফলে রোগী ও চিকিৎসক উভয়ের জন্য দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিপদসীমার নিচে থাকলেও দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুরমা নদী কানাইঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ১১৩ সেন্টিমিটার নিচে এবং সিলেট পয়েন্টে ১৮৪ সেন্টিমিটার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। কুশিয়ারা নদী আমলশীদ পয়েন্টে ২৬৭ সেন্টিমিটার এবং শেওলা পয়েন্টে ৩০৭ সেন্টিমিটার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে।
সিলেট সিটি কর্পোরেশন (এসসিসি) জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্বিতীয় তলায় (কক্ষ নং ২০৫) একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করেছে। প্রতিটি ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিজ নিজ এলাকায় উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।